ছবির ক্যাপশান, মাহফিল-ই-সামাকে হাজার বছরের ঐতিহ্য
বাংলাদেশ প্রত্নতত্ত্ব বিভাগ ধ্বংসপ্রায় বড় কাটরা ইমারতকে সংরক্ষণ ও সংস্কারের জন্য অধিগ্রহণ করতে চাইলেও মালিকদের বাধার কারণে তা সম্ভব হয়নি। বর্তমানে এটি হোসাইনিয়া আশরাফুল উলুম মাদ্রাসার তত্ত্বাবধানে রয়েছে। প্রতিদিন সকাল ৮ টা থেকে বিকাল ৫ টা পর্যন্ত বড় কাটরা দর্শনার্থীদের জন্য খোলা থাকে।
প্রাপ্তিস্থান: ডিস্টিলারী রোড, গেন্ডারিয়া
৩৯. মৌচাকের স্বাদ রেস্তোরার ভাতের সাথে ৩৬ রকমের ভর্তা।
আজিমপুর শব্দের আভিধানিক অর্থ হচ্ছে লোকালয়। তবে মজার বিষয় হচ্ছে, ১৮৫০ সালের সার্ভেয়ার জেনারেলের ম্যাপে আজিমপুর এলাকাটিকে একটি বসতিহীন এলাকা হিসেবে চিহ্নিত করা হয়।
৬১. ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ঢাকসু ভবনের পিছনের ফুসকা মামার ফুসকা।
এই ব্যান্ডে, দুটি সম্পূর্ণ ভিন্ন ধারার সংগীত, ঐতিহ্যবাহী কাওয়ালি এবং পাশ্চাত্য রককে একত্রিত করা হয়েছে।
এই ‘ইসলামপুর’ নাম যেন আজও তার শাসনামলকে মনে করিয়ে দেয়। পুরান ঢাকার ঠিক এই মহল্লাতেই তিনি বাস করতেন। বর্তমানে অবশ্য তার বাড়ির কোনো চিহ্নই অবশিষ্ট নেই। এককালের বনেদী এই এলাকা আগে কাঁসা-পিতল, ঘড়ি, বই-পুস্তক প্রভৃতি পণ্যের ব্যবসার জন্য বিখ্যাত ছিল।
ঢাকার পুরনোতম অংশ, নাম তাই পুরান ঢাকা। কিন্তু নতুন ঢাকার সাথে বয়সের তুলনায় যদি না-ও যান, তবু একে যথেষ্ট ‘পুরান’-ই বলতে হবে। চারশো বছরের ইতিহাসসমৃদ্ধ এলাকাকে ‘পুরান’ মানা ছাড়া উপায়-ই বা কী!
ধারণা করা হয় উর্দু ‘কওল’ থেকে কাওয়ালি শব্দটির উৎপত্তি। কওল-এর আভিধানিক অর্থ হলো বলা। এখানে নবী রাসুল সম্পর্কিত কথা বলাকেই নির্দেশ করা হয়েছে।
লালবাগের কেল্লা। মোগল আমলের ঐতিহাসিক স্থাপনাটি পুরান ঢাকার ঐতিহ্যময় স্থানের মধ্যে অন্যতম। সম্রাট আওরঙ্গজেবের ৩য় পুত্র আযম শাহ ১৬৭৮ সালে এর নির্মান কাজ শুরু করেন। কিন্তু দূ্র্গের কাজ হাত দেবার ১বছরের মাথায় মারাঠা বিদ্রোহ শুরু হয় আওরঙ্গজেব পুত্রকে দিল্লি ডেকে পাঠান।এরপর ১৬৮০ সালে অসম্পূর্ণ কাজে হাতে দেন সুবেদার শায়েস্তা খান। এর মধ্যে ১৬৮৪ সালে শায়েস্তা খানের কন্যা পরীবিবি মারা গেলে তিনি দুর্গ কে অপয়া মনে করে এর নির্মান কাজ স্থগিত করেন। এই পরীবিবিকে সমাহিত করা হয় দরবার হল ও মসজিদের ঠিক মাঝখানে উক্ত স্থান বর্তমানে পরিবিবির মাজার নামে পরিচিত। বর্তমান কেল্লা চত্বরে তিনটি স্থাপনা রয়েছে-কেন্দ্রস্থলের দরবার হল ও হাম্মাম খানা,পরীবিবির সমাধি,উত্তর পশ্চিমাংশের শাহী মসজিদ। এছাড়া দক্ষিণ-পূবাংশে কিছু সুদৃশ্য ফটক রয়েছে।
৭০. সেন্ট ফ্রান্সিস স্কুলের সামনের মামার আলুর দম।
খাবারের মেনু্য হিসাবে here শর্মা আমার পছন্দের তালিকায় এক্কেরে নীচের দিকের মাল। কিন্তু ব্লগে দেখি শর্মা অনেক জনপ্রিয় হয়। মৌসুম আর আমি একসময় প্রায় প্রতিদিন সন্ধ্যাটা শর্মা হাউজে কাটাইতাম...নামে শর্মা হাউজ হইলেও পিৎসার লেইগাই পরিচিত বেশি এই দোকান...আর সাথে ডেইট আর আড্ডাবাজীর অবারিত সুযোগ.
শের-ই-বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়াম